৯ বলে ফিফটি, ৩৪ বলে সেঞ্চুরির রেকর্ড

২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

৯ বলে ফিফটি, ৩৪ বলে সেঞ্চুরির রেকর্ড

এক ম্যাচেই টি-টোয়েন্টিতে বেশ কয়েকটি বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন নেপালের ব্যাটাররা। এশিয়ান গেমস ক্রিকেটে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে দ্রুততম অর্ধ-শতক, দ্রুততম শতকের পর টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি রানের রেকর্ডও হয়েছে। নেপাল গড়েছে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জেতার রেকর্ডও।

নেপালের বাঁহাতি ব্যাটার কুশল মাল্লা ৩৪ বলে শতক হাঁকিয়ে ভাঙেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৩৫ বলে ডেভিড মিলার, রোহিত শর্মা চেক প্রজাতন্ত্রের সুদেশ বিক্রমাসেকারার আগের রেকর্ড।

বলে খেলেই সব ধরনের টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়েন দলের ডানহাতি ব্যাটার দিপেন্দ্র সিং আইরি। হাঁকান ৮টি ছক্কা। শেষ পর্যন্ত ১০ বলে ৫২ রান করে অপরাজিত থাকেন আইরি। এর আগে ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে যুবরাজ সিং ১২ বলে অর্ধ-শতক করেছিলেন। আর আন্তর্জাতিক ম্যাচের বাইরে ১২ বলে ফিফটি ছিল ক্রিস গেইল আর হজরতউল্লাহ জাজাইয়ের।

ম্যাচে ছেলেদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো ৩০০ রান পার করে কোনো দল। মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে উইকেটে ৩১৪ রান করে নেপালি ব্যাটাররা। এর আগে দলীয় সর্বোচ্চ রানের সংগ্রহ ছিল আফগানিস্তান চেক প্রজাতন্ত্রের। ২০১৯ সালে দুদলই করেছিল ২৭৮ রান। নেপালের এই ইনিংস ছেলেদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও সর্বোচ্চ। 

মঙ্গোলিয়াকে ২৭৩ রানে হারিয়ে নেপাল ভেঙে দিয়েছে সব ধরনের টি-টোয়েন্টিতে রানের দিক থেকে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড। আগের এই রেকর্ডটি ছিল চেক প্রজাতন্ত্রের। ২০১৯ সালে তুরস্ককে তারা হারায় ২৫৭ রানের ব্যবধানে।

এছাড়াও যে কোনো টি-টোয়েন্টি ইনিংসে সর্বাধিক ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ডও হয় এই ম্যাচে। ২০ ওভার ব্যাট করে নেপালি ব্যাটাররা ছক্কা হাঁকান ২৬টি। এর আগে এক ইনিংসে সর্বাধিক ছক্কার রেক ছিল আফগানিস্তানের। ২০১৯ সালে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২২টি ছয় মারেন আফগান ব্যাটাররা।

মন্তব্য করুন: